আপনি নির্যাতিত বা নির্যাতিতা হলে ও আত্মহত্যা করলে মহান আল্লাহর বিধান!
আপনি নির্যাতিত বা নির্যাতিতা হলে ও আত্মহত্যা করলে মহান আল্লাহর বিধান!
এ প্রসংগে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন।
অবশ্য যে লোক অনন্যোপায় হয়ে পড়ে এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন পাপ নেই। নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ ক্ষমাশীল, অত্যন্ত দয়ালু।
(সুরা আল বাকারা-১৭৩)
আমাদের বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতিত হচ্ছে হাজারো লাখো নারী। এদের মধ্যে অনেকেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার। জোরপূর্বক যে নারীকে ধর্ষন করা হয়, উক্ত নারী মজলুম। ধর্ষনের কারণে তার কোন গুনাহ হয়নি। বরং নির্যাতিতা হিসাবে তার মর্যাদা মহান আল্লাহর দরবারে বৃদ্ধি হয়। কারন, মজলুমের দোয়া মহান আল্লাহ কবুল করেন। তবে সর্বাবস্হায় আত্মহত্যা জায়েজ নয়। হারাম।
যেহেতু ধর্ষনের দরুন ধর্ষিতার কোনো গুনাহ হয় না। বরং মহান আল্লাহর নিকট তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। তাই এমতাবস্থায় হারাম আত্মহত্যা তার জন্য কি করে বৈধ হতে পারে?
সুতরাং উপরোক্ত পরিস্থিতিতে কোন নারী লোক লজ্জার কারনে আত্মহত্যা করে, তাহলে সে তার অনুপাতে একটি গুনাহ থেকে (যদিও বাধ্য হবার কারনে এটি তার জন্য গুনাহ হবে না) বাঁচতে গিয়ে আরেকটি মারাত্মক গুনাহে জড়িয়ে পড়ল। বাকি উক্ত নারী যদি শিরকের গুনাহ না করে থাকে, তাহলে আমরা আশাবাদী মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন।
হাদিসঃ
হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্নিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পাহাড় বা অন্য কিছু থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে, সে জাহান্নামের আগুনে পুড়বে, চিরদিন সে জাহান্নামের মধ্যে অনুরূপ ভাবে লাফিয়ে পড়তে থাকবে।
যে ব্যক্তি বিষপান করে আত্মহত্যা করবে, তার সে বিষ জাহান্নামের আগুনের মধ্যেও তার হাতে থাকবে আর চিরকাল সে জাহান্নামের মধ্যে থেকে তা পান করতে থাকবে। যে ব্যক্তি লোহার আঘাতে আত্মহত্যা করবে সেও জাহান্নামে থেকে লোহা হাতে রেখে চিরকাল তার নিজের পেটে নিজে আঘাত করবে।
(সহিহ বুখারি৷ শরীফ-৫৪৪২)
(সুনানে নাসায়ী-১৯৬৪)
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে তাঁর আদেশ নিষেধ ও রাসুলুল্লাহ সাঃ সুন্নাত মেনে চলার তাওফিক দিন।
আমিন।
এ প্রসংগে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন।
অবশ্য যে লোক অনন্যোপায় হয়ে পড়ে এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন পাপ নেই। নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ ক্ষমাশীল, অত্যন্ত দয়ালু।
(সুরা আল বাকারা-১৭৩)
আমাদের বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতিত হচ্ছে হাজারো লাখো নারী। এদের মধ্যে অনেকেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার। জোরপূর্বক যে নারীকে ধর্ষন করা হয়, উক্ত নারী মজলুম। ধর্ষনের কারণে তার কোন গুনাহ হয়নি। বরং নির্যাতিতা হিসাবে তার মর্যাদা মহান আল্লাহর দরবারে বৃদ্ধি হয়। কারন, মজলুমের দোয়া মহান আল্লাহ কবুল করেন। তবে সর্বাবস্হায় আত্মহত্যা জায়েজ নয়। হারাম।
যেহেতু ধর্ষনের দরুন ধর্ষিতার কোনো গুনাহ হয় না। বরং মহান আল্লাহর নিকট তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। তাই এমতাবস্থায় হারাম আত্মহত্যা তার জন্য কি করে বৈধ হতে পারে?
সুতরাং উপরোক্ত পরিস্থিতিতে কোন নারী লোক লজ্জার কারনে আত্মহত্যা করে, তাহলে সে তার অনুপাতে একটি গুনাহ থেকে (যদিও বাধ্য হবার কারনে এটি তার জন্য গুনাহ হবে না) বাঁচতে গিয়ে আরেকটি মারাত্মক গুনাহে জড়িয়ে পড়ল। বাকি উক্ত নারী যদি শিরকের গুনাহ না করে থাকে, তাহলে আমরা আশাবাদী মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন।
হাদিসঃ
হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্নিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পাহাড় বা অন্য কিছু থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে, সে জাহান্নামের আগুনে পুড়বে, চিরদিন সে জাহান্নামের মধ্যে অনুরূপ ভাবে লাফিয়ে পড়তে থাকবে।
যে ব্যক্তি বিষপান করে আত্মহত্যা করবে, তার সে বিষ জাহান্নামের আগুনের মধ্যেও তার হাতে থাকবে আর চিরকাল সে জাহান্নামের মধ্যে থেকে তা পান করতে থাকবে। যে ব্যক্তি লোহার আঘাতে আত্মহত্যা করবে সেও জাহান্নামে থেকে লোহা হাতে রেখে চিরকাল তার নিজের পেটে নিজে আঘাত করবে।
(সহিহ বুখারি৷ শরীফ-৫৪৪২)
(সুনানে নাসায়ী-১৯৬৪)
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে তাঁর আদেশ নিষেধ ও রাসুলুল্লাহ সাঃ সুন্নাত মেনে চলার তাওফিক দিন।
আমিন।
No comments
Post a Comment